ঘরে বসে ১৫০০০ – ২০০০০ টাকা আয় করুন প্রতি মাসে – ১১টি জনপ্রিয় উপায়

ঘরে বসে ১৫০০০ - ২০০০০ টাকা আয় করুন প্রতি মাসে

বর্তমান সময়ে নিজের প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসেই প্রতি মাসে ১৫০০০ থেকে ২০০০০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।

এ কারণে অনেকেই চাকরি বা ব্যবসার পাশাপাশি বাড়তি আয়ের জন্য ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করতে চান।

এমনিতে ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে। তবে সব ধরনের উপায় আপনার জন্য সহজ ও লাভজনক নাও হতে পারে।

সেগুলোর মধ্যে বেশ কিছু উপায় বহু বছর ধরে কার্যকর হিসেবে প্রমাণিত হয়ে আসছে। এরকম ১৫টি উপায় আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি।

এসব মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে প্রচুর পরিমাণে লোকেরা ঘরে বসে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছেন।

তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

ঘরে বসে ১৫০০০ – ২০০০০ টাকা আয় করুন প্রতি মাসে

বর্তমান ডিজিটাল যুগে বাড়িতে বসে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে মাসে ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করা যায়।

এসব কাজ করার জন্য আপনার দরকার হবে একটি স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ। সেই সাথে আপনার ভালো ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে।

এছাড়াও ঘরে বসে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে নির্দিষ্ট কাজের দক্ষতা। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি যে কাজটি করবেন সেটির বিষয়ে আগে অবশ্যই খুটিনাটি ভালোভাবে জানতে ও শিখতে হবে। নিজে নিজে অনুশীলন করতে হবে, এরপর কাজ শুরু করতে হবে।

মনে রাখবেন, পর্যাপ্ত দক্ষতা না থাকলে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করা কঠিন। দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি আপনার প্রচুর সময় এবং ধৈর্যেরও প্রয়োজন হবে।

তাহলে চলুন বসে মাসে ১৫০০০ – ২০০০০ হাজার টাকা ইনকাম করার সেরা উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

অবশ্যই পড়ুন –

ঘরে বসে প্রতি মাসে ১৫০০০ থেকে ২০০০০ টাকা ইনকাম করার সেরা ১১টি উপায়

নিচে উল্লেখিত উপায়গুলোর মাধ্যমে সহজেই ঘরে বসে প্রতি মাসে ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

  1. ফ্রিল্যান্সিং
  2. কনটেন্ট রাইটিং
  3. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  4. ইউটিউব চ্যানেল
  5. অনলাইন টিউশনি
  6. ব্লগিং
  7. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
  8. অনলাইন প্রোডাক্ট সেলিং
  9. ট্রান্সলেশন সার্ভিস
  10. ওয়েবসাইট বিক্রি
  11. গ্রাফিক্স ডিজাইন

১. ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং বর্তমান যুগের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ইনকাম সোর্স। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ওয়েব ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিষয়ে অভিজ্ঞ হতে হবে।

এরপর আপনাকে ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, পিপলপারআওয়ার ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে একাউন্ট তৈরি করতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট করার পর আপনি ক্লায়েন্টদের থেকে কাজ পেতে পারবেন। তারপর তাদের চাহিদামতো কাজ করে দিয়ে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

প্রথমের দিকে আপনার কাজ পেতে কষ্ট হতে পারে। তবে পর্যাপ্ত চেষ্টা করতে থাকলে আপনি ধীরে ধীরে নতুন নতুন কাজ পেতে থাকবেন।

এভাবে দিন দিন আপনার কাজের দক্ষতাও বৃদ্ধি পাবে এবং সেই সাথে ইনকামের পরিমাণও বেড়ে যাবে।

২. কনটেন্ট রাইটিং

আপনার যদি লেখালেখি করার দক্ষতা থাকে, তাহলে কনটেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করার জন্য আপনাকে ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে জানতে হবে। আপনাকে অবশ্যই SEO-অপটিমাইজড কনটেন্ট লিখতে হবে।

এরপর বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেমন – Upwork, Fiverr, Freelancer বা PeoplePerHour-এ অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ক্লায়েন্টদের কনটেন্ট লিখে দেওয়ার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়াও বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি বা ব্লগিং সাইটে কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করেও উপার্জন করতে পারবেন।

নিয়মিত লেখার অভ্যাস, সময়ানুবর্তিতা এবং মার্কেটিং দক্ষতা বাড়ালে ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্ট পেতে পারবেন, যেগুলো মাসে হাজার হাজার টাকা থেকে লাখ টাকা ইনকামের সুযোগ তৈরি করে।

৩. এফিলিয়েট মার্কেটিং

ঘরে বসে প্রতি মাসে ১৫০০০ টাকা ইনকাম করার জন্য একটি দুর্দান্ত উপায় হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্রান্ডের প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে কাজ করার জন্য আপনার অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল বা সোশ্যাল মিডিয়া পেইজ থাকতে হবে। এর পাশাপাশি আপনার প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর, ভিউয়ার অথবা ফলোয়ার থাকতে হবে।

মার্কেটিং এর কাজ শুরু করার জন্য আপনাকে যেকোনো একটি কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে রেজিস্টার করতে হবে।

এরপর বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টের লিংক সংগ্রহ করে আপনার ওয়েবসাইট কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া পেইজের মাধ্যমে প্রোমোট করতে হবে।

যখন কেউ সেই লিংকের মাধ্যমে প্রোডাক্টটি কিনবে, তখন আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা কমিশন পেতে পারবেন।

এভাবে এফিলিয়েট মার্কেয়াটিং এর সাহায্যে খুব সহজেই ঘরে বসে টাকা ইনকাম করা যায়।

৪. ইউটিউব চ্যানেল

বর্তমানে ঘরে বসে মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকামের জন্য ইউটিউব অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। ইউটিউবে ভিডিও কনটেন্ট আপলোড করে ইনকাম করা যায়।

ঘরে বসে ইউটিউব থেকে রোজগার করার জন্য প্রথমে আপনাকে একয়াতি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। এরপর চ্যানেলে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। আপন যে বিষয়ে ভালো ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, অবশ্যই সেই বিষয়ে চ্যানেল বানাবেন।

আপনি ভ্লগ, শিক্ষামূলক কনটেন্ট, টেকনোলজি, রান্না, গেমিং ইত্যাদি বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন।

ধীরে ধীরে আপনার চ্যানেলে ভিউস এবং সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বেড়ে যাবে। চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ভিডিও ওয়াচ টাইম পূরণ হয়ে গেলে আপনি ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যুক্ত হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই প্রোগ্রামে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আপনার চ্যানেলে মনিটাইজেশন চালু হয়ে যাবে।

আর মনিটাইজেশন চালু হওয়ার আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার চ্যানেলে দর্শক যত বেশি থাকবে, আপনার ইনকামও তত বেশি হবে।

৫. অনলাইন টিউশনি

আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন, তাহলে অনলাইনে সেই বিষয়টি ছাত্র ছাত্রীদের পড়িয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইনের মাধ্যমে টিউশনি করার জন্য আপনাকে কোনো ধরনের বিনিয়োগ বা ইনভেস্ট করতে হবে না। কেননা অনলাইনে পড়ানোর জন্য কোনো ক্লাসরুমের প্রয়োজন হয় না।

আপনি ইউটিউব, ফেসবুক কিংবা জুম এপ্লিকেশনের সাহায্যে শিক্ষার্থীদের শেখাতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে অনলাইন টিউশনি প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আপনিও এই সম্ভাবনাময় অনলাইন ইনকামের উপায়টি বেছে নিতে পারেন।

৬. ব্লগিং

ব্লগিংযদি আপনার লেখালেখির দক্ষতা থাকে, তাহলে ব্লগিং আপনার জন্য দারুণ একটি ইনকামের মাধ্যম হতে পারে। কেননা আপনি নিজের একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখানে গুগল অ্যাডসেন্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং স্পন্সরশিপের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

ব্লগিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি অনলাইন ব্লগ তৈরি করতে হবে। আপনি Blogger ব্যবহার করে সম্পূর্ণ ফ্রিতেই নিজের একটি ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। এছাড়া আপনি চাইলে ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে নিজের ব্লগ ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।

ব্লগ বানানোর পর আপনকে ব্লগে নিয়মিত নতুন নতুন আর্টিকেল লিখতে হবে। আর্টিকেলগুলো অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিনের জন্য অপটিমাইজ করে লিখতে হবে। এজন্য কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ আর্টিকেল লিখতে হয় তা শিখে নেওয়া জরুরি।

আপনার ব্লগে ৩০ থেকে ৪০টি আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে গেলে আপনি Google AdSense এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। গুগল এডসেন্স আপনার ব্লগকে অনুমোদন দিয়ে দিলে আপনি আর্টিকেলে বিজ্ঞাপন দেখনো শুরু করতে পারবেন। আর ব্লগিং থেকে আপনার ইনকামও শুরু হয়ে যাবে।

আপনার ব্লগে ভিজিটর যত বেশি থাকবে, গুগল এডসেন্স থেকে ইনকামের পরিমাণও তত বেশি হবে। আর ব্লগে প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর আসলে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারবেন।

৭. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট

বর্তমানে অনেক ছোট-বড় ব্যবসা তাদের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, টুইটার ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া পেজ ম্যানেজ করার জন্য দক্ষ লোক খুঁজে থাকে।

আপনি যদি ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ইত্যাদি বিষয়ে ভালো জেনে থাকেন, তাহলে আপনি ঘরে বসে এই ধরনের কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর কাজ পাওয়ার জন্য আপনি ফ্রিল্যান্সিং সাইটসমূহে একাউন্ট তৈরি করতে পারেন।

৮. অনলাইন প্রোডাক্ট সেলিং

আপনি নিজেই একটি ই-কমার্স স্টোর বানিয়ে অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।

Shopify, Daraz, Bikroy, Facebook Marketplace ইত্যাদি প্লাটফর্মের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

আপনি যদি নিজে উৎপাদন করা ছাড়াই অনলাইনে প্রোডাক্ট সেল করতে যান, তাহলে ড্রপশিপিং বিজনেস শুরু করতে পারেন।

এই প্রক্রিয়ায় আপনি বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্রান্ডের প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

৯. ট্রান্সলেশন সার্ভিস

যারা একাধিক ভাষায় দক্ষ হয়ে থাকেন, তারা অনলাইনে ট্রান্সলেশন সার্ভিস দিয়ে ইনকাম করতে পারেন।

অনলাইনে Fiverr, Upwork, Freelancer ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে ট্রান্সলেশন জব পাওয়া যায়।

একজন অনুবাদক নিজ মাতৃভাষা ছাড়াও একাধিক ভাষায় দক্ষ হয়ে থাকেন। ফলে তিনি এক ভাষার লেখা বা অডিওকে অন্য ভাষায় অনুবাদ করে দিতে পারেন।

একাধিক ভাষায় দক্ষ হয়ে থাকলে আপনিও একজন অনুবাদক হিসেবে ঘরে বসে টাকা রোজগার করতে পারবেন।

১০. গ্রাফিক্স ডিজাইন

গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় স্কিল যেটা শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।

লোগো ডিজাইন, ব্যানার, পোস্টার, বিজনেস কার্ড, সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট ডিজাইন ইত্যাদি ডিজাইনের কাজ করে আয় করা সম্ভব।

Canva, Adobe Photoshop, Illustrator ইত্যাদি সফটওয়্যারের ব্যবহার ভালোভাবে শিখে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ শুরু করতে পারবেন।

বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে লোকেরা গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করে ঘরে বসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছেন।

১১. অনলাইনে লেখালেখি

আজকাল ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মালিকেরা কনটেন্ট লেখার জন্য কনটেন্ট রাইটার খুঁজে থাকেন। যারা লেখালেখি ভালো পারেন, তারা এই কাজ করতে পারেন।

এছাড়া আপনি চাইলে নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগ বানিয়ে সেখানে কনটেন্ট লিখে গুগল এডসেন্স বা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি ভালো মানের ইংরেজি কনটেন্ট লিখতে পারেন তাহলে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করতে পারবেন।

ঘরে বসে প্রতি মাসে ১৫০০০ থেকে ২০০০০ টাকা ইনকাম করার জন্য কনটেন্ট রাইটিং একটি লাভজনক উপায় হিসেবে বিবেচিত।

উপসংহার

তাহলে বন্ধুরা, ঘরে বসে প্রতি মাসে ১৫০০০ থেকে ২০০০০ টাকা আয় করার সহজ ও লাভজনক উপায়গুলো আশা করি আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন।

আর্টিকেলে বলা প্রত্যেকটি উপায় রিয়েল হিসেবে প্রমাণিত। বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণে লোকেরা এইসব উপায়ে ঘরে বসে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করছেন।

তবে উপরে বলা উপায়গুলোর মাধ্যমে ভালো পরিমাণে টাকা আয়ের জন্য আপনাকে অবশ্যই আগে কাজগুলো শিখতে হবে। এরপর প্রচুর সময় ও ধৈর্য সহকারে অনুশীলন করতে হবে।

মনে রাখবেন, কোনো কাজেই রাতারাতি সফল হওয়া সম্ভব নয়। তাই ঘরে বসে মাসে ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে পর্যাপ্ত পরিশ্রম করতে হবে।

অবশ্যই পড়ুন –

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *