টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার উপায়: সেরা ১০টি উপায়

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার উপায়

টেলিগ্রাম বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় ম্যাসেজিং অ্যাপ। ম্যাসেজ করার পাশাপাশি এই অ্যাপটির মাধ্যমে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করা যায়।

ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি অ্যাপের মাধ্যমে যেমন ইনকাম করা যায় তেমনি টেলিগ্রাম থেকেও ইনকাম করা যায়। টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার বিষয়টি অনেককে জানে না। টেলিগ্রামে এমন অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো করে ঘরে বসে মাসে ১৫০০০-২০০০০ টাকা পযন্ত ইনকাম করা যায়।

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার জন্য আপনার একটি টেলিগ্রাম অ্যাপ থাকতে হবে এবং সেই অ্যাপে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।

আপনাকে এটা অবশ্যই জানতে হবে যে টেলিগ্রাম সরাসরি কোনো পেমেন্ট দেয় না।

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল বা গ্রুপ খুলতে হবে এবং সেখান থেকে বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে হবে।

চালুন তাহলে সময় নষ্ট না করে জেনে নেওয়া যাক কি কি উপায়ে টেলিগ্রাম থেকে আয় করা যায়।

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার জন্য কি করতে হবে?

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি টেলিগ্রাম অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে এবং সেখানে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।

তারপর আপনাকে একটি চ্যানেল অথবা গ্রুপ খুলতে হবে। এখন এই চ্যানেল বা গ্রুপ থেকে আয় করার জন্য আপনার চ্যানেলে ৫০০০ এর মতো members/flowers থাকতে হবে।

আপনার চ্যানেলে যখন ৫০০০ এর মতো মেম্বার থাকবে তখন আপনি বিভিন্ন Campaign এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার চ্যানেলে ৪০০০ থেকে ৫০০০ মেম্বার হয়ে গেলে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

১. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

টেলিগ্রাম থেকে আয় করার উপায়গুলো মধ্যে একটি হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। বিভিন্ন ধরনের লিংক শেয়ারের মাধ্যমে এখান থেকে আয় করা যায়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে একটি বিশাল সংখ্যক ফলোয়ার থাকতে হবে।

সাধারণত টেলিগ্রাম গ্রুপ বা চ্যানেলে এর মাধ্যমে বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের লিংক শেয়ারের মাধ্যমে আয় করা যায়। আপনার চ্যানেলে সেই সব প্রতিষ্ঠানের প্রডাক্টগুলোর লিংক শেয়ার করার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন। কারণ আপনার দেওয়া লিংকের মাধ্যমে যদি আপনার গ্রুপের কোনো মেম্বার ওই প্রতিষ্ঠানের কোনো প্রডাক্ট কিনে তাহলে আপনি সেখান থেকে নির্দিষ্ট হারে একটি মুনাফা পাবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এখানে কোনো প্রকার ইনভেস্ট বা বিনিয়োগ করতে হবে না। যেকেউ চাইলে এ কাজগুলো করতে পারে। জনপ্রিয় কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোতে এ কাজগুলো করা যায় যেমন : অ্যামাজন, ই-বে ইত্যাদির মতো প্রতিষ্ঠান।

২. স্পন্সরশিপ ও বিজ্ঞাপন

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হলো স্পান্সরশিপ বা বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয়। আপনার যদি অনেক সংখ্যক মেম্বার বিশিষ্ট একটি জনপ্রিয় টেলিগ্রাম চ্যানেল বা গ্রুপ থাকে এবং যেখানে যদি প্রচুর সক্রিয় সদস্য বা ইউজার থাকে, তাহলে আপনি বিভিন্ন ব্র্যান্ড, পণ্য বা সার্ভিস কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রচার করে সেখান আয় করতে পারবেন।

এই বিজ্ঞাপনগুলো আপনার চ্যানেলে প্রচারের জন্য কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলো আপনাকে নির্দিষ্ট অর্থ প্রদান করবে। বিজ্ঞাপনগুলো বিভিন্ন ধরনের হয়ে পারে যেমন: একটি পোস্ট, ব্যানার বা মেসেজ ইত্যাদি।

স্পান্সরশিপ থেকে আয় করতে হলে প্রথমেই আপনাকে একটি নিস বা বিষয়ভিত্তিক টেলিগ্রাম চ্যানেল তৈরি করতে হবে এবং সেখানে নিয়মিত মানসম্মত কনটেন্ট পোস্ট করতে হবে যাতে আপনার চ্যানেলে ইউজারের সংখ্যা বাড়ে এবং তা নিয়মিত থাকে।

আপনার চ্যানেলটি জনপ্রিয় হলে স্পান্সররা নিজেরাই আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে অথবা আপনি বিভিন্ন বিজ্ঞাপন মার্কেটপ্লেস (যেমন: Telega.io, AdGram ইত্যাদি) এর মাধ্যমে আপনি চাইলে বিজ্ঞাপনদাতা খুঁজে নিতে পারেন।

এভাবে টেলিগ্রামে কনটেন্ট তৈরি করে এবং স্পান্সরশিপ বা বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি একটি ভালো পরিমাণে আয়ের উৎস গড়ে তুলতে পারেন।

৩. ডিজিটাল প্রডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি

টেলিগ্রামের মাধ্যমে ডিজিটাল প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করে সহজেই আয় করা সম্ভব। আপনার যদি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো জ্ঞান থাকে যেমন আপনি যদি ইবুক, ডিজাইন টেমপ্লেট, কোর্স, সফটওয়্যার বা প্রিন্টেবল পণ্য তৈরি করতে পারেন তাহলে সেগুলো টেলিগ্রামে নিজের চ্যানেল বা গ্রুপের মাধ্যমে বিক্রি করে আয় করতে পারেন।

তাছাড়া আপনার যদি কোনো স্কিল থাকে, তাহলে টেলিগ্রামের মাধ্যমে ক্লায়েন্ট পেতে পারেন। যেমন: গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, কনটেন্ট রাইটিং, এসইও সার্ভিস, কোডিং বা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি।

৪. ইউটিউব ভিডিও এবং ব্লগ পোস্ট শেয়ার করে

আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল বা ব্লগ ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আপনি সেই ওয়েবসাইট কিংবা চ্যানেলের ইনকাম বাড়ানোর জন্য আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে ব্যাবহার করতে পারেন।

এই কাজটি করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খুলতে হবে এবং সেখানে আপনার ইউটিউব ভিডিও বা ব্লগের লিংক শেয়ার করতে হবে।

আপনার চ্যানেলের মেম্বাররা যখন আপনার দেওয়া লিংকের মাধ্যমে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট বা ইউটিউব ভিডিও দেখবে তখন আপনি সেখান থাকে ইনকাম করতে পারবেন।

৫. অনলাইন কোর্স বিক্রি

আপনি যদি কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে অবিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে টেলিগ্রামে কোর্স বিক্রি করে আয় হতে পারে একটি অন্যতম আয়ের উৎস।

কোর্স তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট নিস বা বিষয় বেচে নিতে হবে। তারপর সেই বিষয়ের উপর ভালো মানে কোর্স তৈরি করতে হবে। আপনার কোর্সের কোয়ালিটি যদি ভালো না হয় তাহলে সেটা লাভজনক নাও হতে পারে।

আপনি বিভিন্ন বিষয়ে কোর্স তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন যেমন : পড়াশোনা, রান্নার রেছিপি, খেলাধুলা বিষয়ক ইত্যাদি।

এরপর এই কোর্সগুলো আপনার নিজস্ব চ্যানেল বা গ্রুপে প্রকাশ করার মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।

যেহেতু টেলিগ্রামের নিজস্ব কোনো প্রমেন্ট অপশন নেই তাই আপনি প্রমেন্ট নেওয়ার জন্য বিকাশ, নগদ ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন।

৬. ফ্রিল্যান্সিং গ্রুপে যুক্ত হয়ে

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে ভালো দক্ষতা রাখেন অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর যেকোনো একটি বিষয়ে যদি আপনার ভালো দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি সহজেই টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

টেলিগ্রাম থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি নির্ভরযোগ্য টেলিগ্রাম চ্যানেলে বা গ্রুপে অ্যাড হতে হবে।

এই চ্যানেল বা গ্রুপগুলোতে ক্লায়েন্টরা তাদের কাজ দিয়ে থাকে, সেখান থেকে আপনাকে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ বেচে নিতে হবে।

এখানে বিভিন্ন ধরনের কাজের অফার পাওয়া যায় যেমন: ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি।

ক্লায়েন্টের কাজ সঠিক সময়ে করে দেওয়ার পর আপনি তাদের থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি, পেপাল, স্ক্রিল ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার প্রমেন্ট নিতে পারবেন।

৭. কন্টেন্ট রাইটিং করে

আপনার যদি লেখালেখির ভালো ভালো দক্ষতা থাকে বা আপনি যদি লিখতে ভালোবাসেন তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

কন্টেন্ট রাইটিং করে আয় করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট বিষয় select করতে হবে অর্থাৎ আপনাকে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর কন্টেন্ট লিখতে হবে এবং আপনাকে সেই বিষয়ের উপর টেলিগ্রাম চ্যানেল খুলতে হবে।

তারপর আপনার চ্যানেলে নিয়মিত ভালো মানের কন্টেন্ট দিয়ে হবে। এতে আপনার চ্যানেল এর মেম্বারও বাড়বে।

এই কাজগুলো ভালোভাবে সম্পুর্ন হয়ে গেলে আপনি বিভিন্নভাবে টাকা ইনকাম করতে পারবেন যেমন অ্যাফিলিয়েট লিংক, স্পন্সরশিপ, পেইড সাবস্ক্রিপশন ইত্যাদি।

৮. মনিটাইজেশনের মাধ্যমে

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার আর একটি জনপ্রিয় উপায় হলো মনিটাইজেশনের মাধ্যমে আয়। মনিটাইজেশনের মাধ্যমে আয় করার জন্য আপনার একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল থাকতে হবে।

মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টেলিগ্রাম থেকে আয় করার জন্য আপনাকে প্রথমে টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে তারপর সেখানে একটি চ্যানেল তৈরি করতে হবে। আপনার চ্যানেলের একটি নাম দিন এবং সেই নামের উপর ভিত্তি করে সেখানে নিয়মিত কন্টেন্ট দিতে থাকুন।

আপনার কন্টেন্ট এর কোয়ালিটি অবশ্যই ভালো হতে হবে কারণ আপনার কন্টেন্টের কোয়ালিটির উপর নির্ভর করবে আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার।

আপনার নিয়মিত কন্টেন্ট দেওয়ার সাথে সাথে আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার যখন ১০০০+ হয়ে যাবে তখন আপনি মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যখন আপনার চ্যানেলে মনিটাইজেশ পেয়ে যাবেন তখন আপনার চ্যানেলে মধ্যে বিভিন্ন ধরনের অ্যাড দেখাবে। এই অ্যাড এর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন।

৯. Donation

আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে যদি অনক মেম্বার বা ফলোয়ার থাকে তাহলে আপনি Donarion এর মাধ্যমে সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার চ্যানেলে যখন অনেক মেম্বার থাকবে এবং আপনি যদি তাদের কাছ থেকে খুব অল্প পরিমাণে Donation চান তাহলে তারা সেটা দিতে অবশ্যই রাজি হবে।

আপনার চ্যানেলের মেম্বার অনেক বেশি হওয়ায় তারা যদি আপনাকে অতি সামান্য পরিমাণও Donation দেয় তবুও আপনি তাদের সবার কাছ থেকে অনক টাকা পেয়ে যাবেন।

১০. টেলিগ্রাম চ্যানেল বিক্রি

আপনার যদি একটি বড় টেলিগ্রাম চ্যানেল থাকে তাহলে আপনি সেটা বিক্রি করে সহজে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

টেলিগ্রাম চ্যানেল তৈরি করে সেখানে নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর নিয়মিত কন্টেন্ট দিন এবং সাবস্ক্রাইবার বাড়ান। কারণ একজন ক্রেতা যখন আপনার চ্যানেলটি কিনবে তখন তিনি প্রথমে আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার, এনগেজমেন্ট ইত্যাদি বিষয়গুলো দেখবে।

একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল সাধারণত ১০০ ডলার থেকে ৫০০০ ডলার পর্যন্ত বিক্রি করা যায়।

FAQ: টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম

প্রশ্ন ১: টেলিগ্রাম থেকে আসলেই কি ইনকাম করা যায়?

হ্যাঁ, টেলিগ্রাম থেকে বৈধভাবে ইনকাম করা সম্ভব। বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে যেমন—চ্যানেল বা গ্রুপ চালিয়ে, পেইড প্রোমোশন, বট ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদির মাধ্যমে আয় করা যায়।

প্রশ্ন ২: কোন কোন পদ্ধতিতে টেলিগ্রাম থেকে আয় করা যায়?

বট তৈরি ও বিক্রি করে, অ্যাড রিভিনিউ (sponsored post), চ্যানেল/গ্রুপ মোনেটাইজেশন, প্রিমিয়াম কনটেন্ট সাবস্ক্রিপশন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ডিজিটাল প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি ইত্যাদি

প্রশ্ন ৩: টেলিগ্রামে চ্যানেল খুলে কিভাবে ইনকাম করা যায়?

একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর চ্যানেল খুলে যদি আপনি ভালো পরিমাণ সাবস্ক্রাইবার আনতে পারেন, তাহলে বিভিন্ন ব্র্যান্ড বা ব্যক্তি আপনার চ্যানেলে তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রোমোট করতে আগ্রহী হবে। এই প্রোমোশন থেকেই আপনি ইনকাম করতে পারেন।

প্রশ্ন ৪: টেলিগ্রাম বট বানাতে কী ধরনের স্কিল লাগে?

সাধারণত পাইথন, Node.js বা JavaScript সম্পর্কে ধারণা থাকলে বট ডেভেলপমেন্ট সহজ হয়। এছাড়াও টেলিগ্রাম Bot API সম্পর্কে জানতে হবে। তবে কোনো কোডিং না জানলেও কিছু প্ল্যাটফর্ম আছে যেগুলো ব্যবহার করে ড্র্যাগ-এন্ড-ড্রপ সিস্টেমে বট তৈরি করা যায়।

প্রশ্ন ৫: টেলিগ্রাম থেকে ইনকামের জন্য কোনো ইনভেস্টমেন্ট লাগে কি?

সরাসরি না। তবে কিছু ক্ষেত্রে যেমন প্রিমিয়াম টুলস ব্যবহার, মার্কেটিং বা বট হোস্টিংয়ের জন্য অল্প কিছু খরচ হতে পারে।

সর্বশেষ

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার উপায়গুলো সমন্ধে জানতে পেরেছেন।

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার জন্য রিয়েল এবং কার্যকর বিষয়গুলো নিয়েই আমি আজকের আর্টিকেল আলোচনা করেছি যেগুলো বিশ্বস্ত।

আজকের আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচের কমেন্ট বাক্স এ জানিয়ে দিন আপনার মতামতটি।

আরও পড়ুন :

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *